[:bn]বলিউড নিউজ[:]
[:bn]বলিউড নিউজ[:]
February 14, 2018[:bn]
উনি খুব ভাগ্যবতী যে প্রায় ডজন দক্ষিণী ছবিতে কাজ করবার পর অত্য়ন্ত নাটকীয় ঢঙে ‘গেস্ট ইন লন্ডন’ ছবিতে চান্স পেয়ে যান। এটা ওঁর দ্বিতীয় হিন্দি ফিল্ম। কীর্তির জন্ম দিল্লিতে কিন্তু পড়াশুনা ইত্যাদি সব ব্যাঙ্গালুরুতে। ‘গেস্ট ইন লন্ডন’ চলেনি বেশি কিন্তু ওঁর কাজের প্রশংসা হয়। অতএব খুব স্বাভাবিক যে কীর্তিও খুব খুশি। খুশি মনেই সব প্রশ্নের জবাব দিলেন একটি সাক্ষাৎকারে।
প্রশ্ন : স্কুলে পড়ার সময় থেকেই ছেলেরা আপনাকে টমবয় বলে ডাকত কেন বলুন তো?
কীর্তি : কারণ স্কুলে পড়ার সময় থেকেই ছেলেদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে আমার খুব ভাল লাগত। ছেলেদের সঙ্গে খেলা, ওদের নিজের প্লেয়িং পার্টনার বানানো আমার শখ ছিল। আর তাই মেয়েদের সঙ্গে আমার খুব কম বন্ধুত্ব ছিল। ক্লাস এইটে পৌঁছতে পৌঁছতে আমার এমন প্রতাপ হয়ে গেছিল যে সব ছেলেমেয়েরা আমাকে টমবয় বলে ডাকতে থাকে।
প্রশ্ন : আপনার এই বোল্ড ইমেজ কি ফিল্মেও দেখা যায়?
কীর্তি : তা কেন? ফিল্মের ক্ষেত্রে স্ক্রিপ্টের যা চাহিদা সেই মতো অভিনয় করতে হবে। আর আমি তাই করি। এতে ভুল কি?
প্রশ্ন : শোনা যায় চুম্বন দৃশ্যের নাম আপনি আপসেট হয়ে যান ?
কীর্তি : প্রথম হিন্দি ফিল্ম “রাজ রিকুট” এ ইমরান খানের সঙ্গে আমার একটা কিসিং সিন্ ছিল। এই সিন্ করার সময় আমার কেন যেন আরষ্টতা এসেছিল। আসলে আমার মনে হয় এমন সিন কাহিনীর অংশ হলেই ফিল্মের সঙ্গে মানানসই হয়। কিন্তু মুশকিল এই যে আমাদের বেশির ভাগ ফিল্মে এর কোন প্রয়োজন থাকে না।
প্রশ্ন : আপনি তো জুয়েলারি ডিজাইনার হতে চাইতেন?
কীর্তি : জুয়েলারি ডিজাইনিং -এ ডিপ্লোমা নেওয়ার পরে আমি এমনই কিছু ভেবেছিলাম । কিন্তু পরে হঠাৎ মডেলিংএ এবং এক্টিং-এর দিকে মন ঘুরে যায়। অবশ্য এখনও আমার গয়না জমানোর খুব শখ আছে। নিজেও কিছু কিছু জুয়েলারির ডিজাইন করতে থাকি। নিজের বন্ধুদের জন্য আমি অনেক জুয়েলারি ডিজাইন করেছি।
প্রশ্ন : আপনি তো খুব ঘুমতে ভালোবাসেন ?
কীর্তি : সে আর বলতে দিনে ৫-৬ ঘন্টা ভালো ঘুম না হলে আমার ফিটনেস গড়বড় হয়ে যায়।
মিঃ চক্রবর্তী
[:]